Skip to main content

Featured

IP Address কি এবং কিভাবে IP Address বের করবেন?

আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে শুভচ্ছা। আজ আমি আপনাদের সাথে IP Address নিয়ে আলোচনা করব। অনেকেই হয়ত জানেন তবে যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি। IP Address কি? IP মানে হচ্ছে Internet protocol । আইপি হচ্ছে কতগুলো সংখ্যা যা প্রায় প্রতিটি নেটওয়ার্কিং এর সাথে সম্পর্কযুক্ত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত থাকে। যেমনঃ পিসি,মডেম,প্রিন্টার ইত্যাদি। এর ফলে সহজে যে কোন ডিভাইসের লোকেশন

কল অফ ডিউটি: ব্ল্যাক অপস গেম রিভিউ

কল অফ ডিউটি! বর্তমানে মিলিটারী শুটিং গেমস জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ব্যবস্যাসফল গেমস সিরিজ। কল অফ ডিউটি ব্ল্যাক অপস একটি ফার্স্ট পারসন শুটার ভিডিও গেম নির্মাণ করেছে ট্রেইর্য়াচ এবং প্রকাশ করেছে এক্টিভিশন। গেমটি কল অফ ডিউটি সিরিজের ৭ম সংস্করণ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পটভূমির উপর নির্মিত ৫ম কল অফ ডিউটি গেম আর ১ম কোল্ড ওয়ার সংস্করণ। নির্মাতা ট্রেইর্য়াচ এর কল অফ ডিউটির তৃতীয় গেম এটি।
গেমটি বিশ্বব্যাপি নভেম্বর ৯, ২০১০ সালে মুক্তি দেওয়া হয় পিসি, এক্সবক্স ৩৬০ এবং প্লে-স্টেশন ৩ গেমস কনসোলে। মুক্তির ২৪ ঘন্টার মধ্যে শুধুমাত্র আমেরিকায় গেমটির ৫ দশমিক ৬ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রি হয়! গেমটি জাপানী ভাষায় জাপানে মুক্তি পেয়েছে ডিস্মেবর ১৬, ২০১০ সালে।
মুক্তি ছয় সপ্তাহের মাথায় গেমটি ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করতে সক্ষম হয় এবং সর্বশেষ তথ্যমতে আগষ্ট ৩, ২০১১ সাল পর্যন্ত গেমটির প্রায় ২৫ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রি হয়েছে।
গেমটির পটভূমি ১৯৬০ সালের কোল্ড ওয়ারে। এটি সিআইএ এর ব্ল্যাক অপারেশনস যা শত্রু পক্ষের উপর করা হয় তাতে ফোকাস করবে। গেমটির মিশনসমূহ গুলো পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে যেমন সেন্ট্রাল রাশিয়া, কুবা, কাজাস্থান, হংকং, লেওস, ভিয়েতনাম ইত্যাদি শহরে সেট করা হয়েছে। গেমটি প্রধান প্লেয়ার চরিত্র এলেক্স মেইসন, যে একজন SAD/SOG স্পেশাল ফোর্স অপারেটিভ। তবে ঘটনাচক্রে সিআইএ এজেন্ট জেইসন এবং অন্যান্য চরিত্রে খেলা যাবে গেমটিতে। গেমটিতে কয়েকটি ঐতিহাসিক চরিত্র যেমন জন এফ কেনেডি, রবার্ট মিকনামারা এবং ফিডেল ক্যাস্ট্রো ইত্যাদি রয়েছে।
কল অফ ডিউটি: ব্ল্যাক অপস
 call of duty black ops games cover photo
নির্মাতা:
ট্রির্য়াচ,
এন-স্পেস (জাপানী ভাষায়)
প্রকাশক:
এক্টিভিশন,
স্কোয়ার ইনিক্স (জাপানে)
পরিচালক:
ডেভ এনথনি
ডিজাইনার:
চোরলি লিমুকুল,
ডেভিড ভনডারহার,
জই চেং
ইঞ্জিণ:
IW 3.0 এবং ডিমনওয়্যার
সিরিজ:
কল অফ ডিউটি
খেলা যাবে:
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ,
প্লে-স্টেশন ৩,
এক্সবক্স ৩৬০,
উইই,
নিনটেনডু ডিএস,
ওএস এক্স
মুক্তি পেয়েছে:
নভেম্বর – ডিসেম্বর ২০১০ সালে
ধরণ:
ফার্স্ট পারসন শুটার
খেলার ধরণ:
সিঙ্গেল এবং মাল্টিপ্লেয়ার
ট্রেইলার ভিডিও:
সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস:
স্পিড এবং গ্রাফিক্স উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক ৩ (৩২বিট) অপারেটিং সিস্টেমের উপর চালানো হয়েছে।

কমপক্ষে (৬০% স্পিড+সর্বনিম্ন গ্রাফিক্স) :
পেন্টিয়াম ডুয়াল কোর ২.৯ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
২ গিগাবাইট র‌্যাম,
জিফোর্স জিটিএস ২৪০ অথবা রাডিয়ন এইডডি ৪৮৫০ গ্রাফিক্স কার্ড
৭ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস
ডাইরেক্ট এক্স ৯.০সি সাথে শেডার মডেল ৩.০
ভালোভাবে খেলতে হলে (৮০% স্পিড + মিডিয়াম গ্রাফিক্স) :
কোর ২ ডুয়ো ২.৬৬ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
৪ গিগাবাইট র‌্যাম,
জিফোর্স জিটি ৪৩০ অথবা রাডিয়ন এক্স৮৫০ মডেলের গ্রাফিক্স কার্ড,
১০ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস,
ডাইরেক্ট এক্স ৯.০সি সাথে শেডার মডেল ৩.০
আল্ট্রা সেটিং (৯৯% স্পিড + এইচডি গ্রাফিক্স) :
উইন্ডোজ ৮ (৬৪ বিট)
কোর আই ৫ ৩.৪ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
৮ গিগাবাইট র‌্যাম,
রাডিয়ন এইচডি ৭৯৭০ মডেলের গ্রাফিক্স কার্ড,
১২ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস,
ডাইরেক্ট এক্স ১১ সাথে শেডার মডেল ৫.০

কাহিনীচক্র:
ফেব্রুয়ারী ২৫, ১৯৬৮। এসওজি অপারেটিভ এলেক্স মেইসন একটি চেয়ারে বন্দি একটি ইন্টেরোগেটশন রুমে। তাকে জ্বলন্ত প্রশ্ন করছে অদেখা বন্দিকারক, একটি নাম্বার স্টেশন এর অবস্থান সম্পর্কে। এরপর মেইসন কিছু তথ্য তাদের দিতে থাকে .. . . . .. .
১৯৬১ সাল। মেইসন, উডস এবং বোউমেন অপারেশন ৪০ তে অংশগ্রহণ করে ফিডেল ক্যাস্ট্রোকে হত্যার জন্য । তখন বে অফ পিগস চলছিল কুবাতে। মেইসন মিশন শেষ করে একটি প্লেনে থেকে যায় ব্লোকেইড এর হাত থেকে প্লেন কে রক্ষার জন্য। এরপর মেইসন আসল ক্যাস্ট্রোর দ্বারা আটক হয়ে পড়ে। এরপর মেইসন কে জেনারেল নিকিতা ড্রাগোবিচ এর কাছে হস্তান্তর করা হয় ভরকুটা গুলাগ কারাগারে বন্দি রাখার জন্য। সেখানে মেইসন তার বন্ধু ভিক্টর রেজনোভ এর দেখা পায়, সে একজন সাবেক রেড আর্মি সৈন্য। রেজনোভ তখন মেইসন কে তার শত্রুদের সম্পর্কে ধারণা দেয়: নিকিতা ড্রাগোবিচ, তার “ডান হাত” লিভ ক্রাভচেনকো এবং সাবেক নাজি বিজ্ঞানী ফ্রেডরিচ স্টেইনার, যারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে পরাজিত করেছিল।
অক্টোবর ১৯৪৫ সাল। তখন রেজনোভ এবং ডিমিট্রিকে পাঠানো হয়েছিল ফ্রেডরিচকে একটি নাজি বেইস হতে উদ্ধার করতে যা আর্কটিক এ অবস্থিত ছিল। সেখানে ড্রাগোবিচ তাদের সাথে বেঈমানি করে ফ্রেডরিচ এর উদ্ধাবন একজন নার্ভ এজেন্ট যা “নোভা-৬” নামে পরিচিত তাকে ডিমিট্রি এবং শিপের অন্যান্য সদস্যদের উপর লেলিয়ে দেয়। একই কাজ রেজনোভ ব্রিটিশ কমান্ডারের উপর প্রয়োগ করে এবং নোভা -৬ কে নিজের কাজে ব্যবহার করে , সোভিয়েত এর উপর হামলা করে, নোভা-৬ কে ধ্বংস করে সেখান থেকে পালিয়ে আসে। পরে যদিও একজন ব্রিটিশ বিজ্ঞানি এবং স্ট্রেইনার এর দ্বারা সোভিয়েতরা আবারো নোভা – ৬ তৈরি করে।
মেইসন এবং রেজনোভ গুলাগ হতে পালানোর সময় রেজনোভ ধরা পড়ে যায় তবে মেইসন পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়। এর এক মাস পর প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি মেইসন কে ড্রাভোবিচ হত্যার মিশন দেয়।
এভাবেই গেমটির কাহিনী এগিয়ে যেতে থাকে . . . . . . .
গেম-প্লে:
সিরিজের বাকিগুলো গেমস এর মতোই ব্ল্যাক অপস একটি ফার্স্ট পারসন শুটার ভিডিও গেম। প্লেয়ার একই সাথে সর্বোচ্চ দুটি অস্ত্র বহন করতে পারবে, গ্রেণেড এবং অন্যন্যা এক্সপ্লোসিভ ছুঁড়তে পারবে। এছাড়াও অন্যান্য বস্তুকে অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। প্লেয়ার শত্রুর কাছে গিয়ে একটি মাত্র ছুরিঘাতে তারে মেরে ফেলতে পারবে। প্লেয়ার তিনটি অবস্থায় থাকতে পারবে: দাঁড়ানো অবস্থায়, বসা অবস্থায় এবং শোয়া অবস্থায়। প্রতিটি অবস্থা মুভমেন্ট, একুরেচি এবং স্টেলথ এর উপর প্রভাব ফেলবে। প্লেয়ার আহত হলে পর্দা লাল হয়ে যাবে এবং সময়ের ব্যাপারে তা রিচার্জ হবে। কোনো গ্রেণেড যদি প্লেয়ারের আশেপাশে ব্লাস্ট রেডিয়াসের মধ্যে থাকে তাহলে একটি অন-স্ক্রিণ মার্কার পর্দায় প্রদর্শিত হয় যাতে প্লেয়ার সরে যেতে পারে। গেমটিতে নতুন অস্ত্র হিসেবে রয়েছে ক্রসবোউস, এক্সপ্লোসিভ গুলি, ড্রাগণস ব্রেথ রাউন্ড এবং ব্যালাস্টিক ছুরি।
গেমটিতে কাহিনীচক্রে প্লেয়ারকে কয়েকটি চরিত্রে খেলতে হবে। এদের প্রত্যেকের মুভমেন্ট রেট, একুরেসি, স্টেলথ এবং অন্যান্য স্কিলস ভিন্ন ভিন্ন। এছাড়াও গেমটিতে কিছু সিনেমাটিক ইফেক্টস রয়েছে যাদের মধ্যে “বুলেট টাইম” অন্যতম। যা ভিয়েত কং স্কোর্য়াড এর শেষ সৈন্যকে মারার সময় একটিভ হয়। বুলেট টাইম ইফেক্ট প্রথম দেখা গিয়েছিল মর্ডান ওয়ারফেয়ারের ইমরান জাকায়েভকে মারার সময়।
গেমটিতে জুম্বিলি করপারেশন মোড রয়েছে “জুম্বিলিস” নামে। যা প্রথম ওয়ার্ল্ড এট ওয়ারে ব্যবহৃত হয়েছিল। এটি একটি চার-জন প্লেয়ার বিশিষ্ট অনলাইট মোড যার পটভূমি পেনটাগনে।








ডাউনলোড:
আর কতো বার বলবো রে ভাই! এই সমস্ত লিংকগুলো মোটেই আমার নয় এবং আমি এই সমস্ত ফাইলগুলি আপলোড করিনি। তাই পাসওর্য়াড এবং অন্যন্যা সমস্যার জন্য আমি মোটেই দায়ী নই এবং থাকবোও না। আমি চেয়েছিলাম ডাউনলোড সেকশনটা বাদ দিতে তবে ডাউনলোড ব্যাতিত গেমস জোন অপূর্ণ রয়ে যায়। তাই ডাউনলোড নিজ দায়িত্বে এবং নিজ ঝুঁকিতে করবেন। ডাউনলোড লিংক সংক্রান্ত কোনো ধরণের সার্পোট আমি দিতে পারবো না।
or
or
or

Comments

Popular Posts